শীতকালে স্কিন কেয়ার রুটিন – শুষ্ক ত্বকের যত্নে (সহজ ৭টি ধাপ)

শীতকালে স্কিন কেয়ার রুটিন - শুষ্ক ত্বকের যত্নে (সহজ ৭টি ধাপ)

Table of Contents

শীতকাল মানেই যেন একটা উৎসবের মৌসুম, চারিদিকে ঠান্ডা, কুয়াশা আর অনেক দাওয়াত। বিয়ে, পিকনিক, ট্যুর, পারিবারিক অনুষ্ঠান সব মিলিয়ে একদম জমজমাট অবস্থা। তবে এই আনন্দের মাঝে আমাদের ত্বক শীতে অনেক ভোগে।

 

শীতের ঠান্ডা, শুষ্ক বাতাস, আর ধূলোবালিতে আমাদের ত্বক অনেক দ্রুত রুক্ষ হয়ে যায় ও প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজিং হারিয়ে ফেলে। এর ফলে আমাদের ত্বকে টানটান একটা অনুভূতি কাজ করতে থাকে, ত্বকের উপরে কেমন একটা পাউডার এর মতো খসখসে লাগে, মেকআপ ভালোভাবে বসে না, সাথে আবার মাঝে মাঝে অ্যালার্জিও দেখা দেয়।

 

ঠিক এ সময়ে আমাদের দরকার একটি সঠিক শীতকালে স্কিন কেয়ার রুটিন, যা আমাদের ত্বককে রাখবে সুরক্ষিত, আর্দ্রতায় ভরপুর, আর ফিরিয়ে আনবে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা। আমাদের আজকের এই ব্লগে আপনি জানতে পারবেন একটি সঠিক স্কিনকেয়ার রুটিন সাথে কেন শীতে আমাদের ত্বক এত রুক্ষ হয়, শীতকালে আমাদের রুটিন কেন হওয়া দরকার সাথে কিছু ঘরোয়া টিপস।

কেন শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়?

শীতে তো ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, কিন্তু প্রশ্ন মাথায় আসে শীত আসলেই কেন এমন শুকনো অনুভূত হয়? কারণ – শীতে বাতাসে আর্দ্রতা কমে যায়, ফলে ত্বকের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা বাইরে বের হয়ে যেতে থাকে। সাথে আবার ঘরের মধ্যে থাকা হিটার বা উষ্ণ পরিবেশ, বাইরে ঠান্ডা বাতাস, এই দুই বিপরীত পরিবেশ ত্বকের ময়েশ্চার ব্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত করে।

শুষ্ক হবার ফলে আমাদের ত্বক যা যা হয়ে থাকে –

  • ত্বক অনেক বেশি রুক্ষ লাগে।
  • ত্বকে চুলকানির দেখা দেয়।
  • ত্বকের খোসা উঠে উঠে আসে।
  • বার্ধ্যকের ফাইন লাইন খুব বেশি দেখা দেয়।
  • ত্বক অনেক নিস্তেজ দেখায়।

আমরা অনেক শীতে গরম পানি দিয়ে গোসল করে থাকি, অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল করলেও আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। তাই সঠিক শীতকালে শুষ্ক ত্বকের যত্ন নেওয়া খুব জরুরি।

শীতকালে স্কিন কেয়ার রুটিন (সহজ ৭টি ধাপ)

শীতকালে স্কিন কেয়ার রুটিন (সহজ ৭টি ধাপ)

আমরা কোনো না কোনোভাবে নিজের ত্বকের যত্ন নিয়েই থাকি, তবে শীতকালে একটু সতর্কভাবে যত্ন নিলেই আপনার ত্বক থাকবেন সুন্দর ও প্রাণবন্ত। শীতে কিছু সহজ নিয়ম মেনে চললে ত্বক থাকবে নরম, হাইড্রেটেড, এবং গ্লোয়িং।

ধাপ ১: ক্লিনজার ব্যবহার করুন

আমাদের দেশে ধুলাবালি এমনিতেই একটু বেশি, তাই সারাদিনের এই ধুলোবালি দূর করা খুব বেশি প্রয়োজন। শীতকালে রাস্তায় এই ধুলোবালির পরিমাণ আরও বেশি হয়। ধুলাবালি, দূষণ, তেল ও ঘাম জমে ত্বক নোংরা হয়।

ধুলোবালি আমাদের ত্বকের ছিদ্র বন্ধ করে দেয়, যা ব্রণ, র‍্যাশ, ও ত্বককে আরও বেশি নিস্তেজ দেখায়।

ক্লিনজার কেন প্রয়োজন –

  • ত্বকের ময়লা দূর করে।
  • পরিষ্কার ত্বকে সিরাম ও ময়েশ্চারাইজার ভালোভাবে শোষিত হয়।
  • ত্বকের স্বাভাবিক pH লেভেল ঠিক থাকে।

ক্লিনজার ব্যবহার এর ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস –

  • চেষ্টা করুন ফোমিং ক্লিনজার-এর পরিবর্তে জেন্টল এবং হাইড্রেটিং ক্লিনজার ব্যবহার করতে।
  • দিনে দুইবার ক্লিনজার দিয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করুন।

ধাপ ২: টোনার – ত্বকের pH ব্যালেন্স ঠিক রাখুন

শীতকালে টোনার ব্যবহার করা খুবই দরকার। শীতকালে টোনার আমাদের ত্বককে পুনরায় রিফ্রেশ করে এবং ত্বকের pH লেভেল ঠিক রাখে। আপনার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী সঠিক টোনার বেছে নিন।

সুস্থ ত্বকের জন্য কেন টোনার প্রয়োজন –

  • টোনার আমাদের স্কিনকে ময়েশ্চারাইজ করে।
  • পরে সিরাম ব্যবহার করে থাকলে, সেই টোনার খুব ভালোভাবে স্কিনে শোষিত হয়ে যায়।
  • টোনার আমাদের ত্বককে মসৃণ রাখে।

টোনার ব্যবহার এর ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস –

ধাপ ৩: সিরাম – অতিরিক্ত আর্দ্রতা বৃদ্ধিকারী

একটি সুস্থ ত্বকের জন্য সিরাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, শীতকালে এটি আরও বেশি দরকার। শীতে আমাদের ত্বক খুব দ্রুত আর্দ্রতা হারায়, তাই এই আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনার জন্য সিরাম খুবই জরুরি। ত্বকে গভীরে প্রবেশ করে আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

কেন সিরাম প্রয়োজন – 

  • সিরাম আমাদের ত্বকের হাইড্রেশন বৃদ্ধি করে।
  • ত্বকের গঠন ঠিক করে। 
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।

সিরাম বাঁচাই করার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস – 

  • হায়ালুরনিক অ্যাসিড, ভিটামিন বি-৫ (B5), নিয়াসিনামিড এ-সকল ইনগ্রেডিয়েন্ট সমৃদ্ধ সিরাম বেছে নিন।

ধাপ ৪: ময়েশ্চারাইজার – ডিপ হাইড্রেশন লক

ময়েশ্চারাইজার শীতের সবচেয়ে বেশি কার্যকরী একটি উপাদান। শীতকালীন যত্নে এটি খুব বেশি কাজ করে। ময়েশ্চারাইজার আমাদের ত্বকের ভেতরের আর্দ্রতা ধরে রাখে যা এ মৌসুমে খুব বেশি জরুরি। তাছাড়া ভালো ময়েশ্চারাইজার আমাদের ত্বককে পরিবেশগত ক্ষতি থেকেও সুরক্ষা দেয়।

শীতের যত্নে কেন ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন –

  • ময়েশ্চারাইজার আমাদের ত্বককে নরম করে।
  • ত্বকের অকাল বার্ধক্য কমায়।
  • ত্বকের প্রাকৃতিক ব্যারিয়ার মজবুত করে।

ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারে কিছু টিপস –

  • গাঢ় বা ক্রিমি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
  • সেরামাইড বা সিয়া বাটার রয়েছে এমন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

ধাপ ৫: সানস্ক্রিন – সকালও প্রয়োজন

আমাদের সকল পণ্যর ক্ষেত্রে, সকল মৌসুমে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতেই হবে! আমরা অনেকেই ভুল করে বা ভুল বুঝে শীতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করি না। তবে জানেন কি? আকাশ মেঘে ডাকা থাকলেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হয়, কেননা তখনও UV রশ্মি সবসময় সক্রিয় থাকে, যা ত্বকে অকাল বার্ধক্য, ট্যান, এবং ডার্ক স্পট এর সৃষ্টি করে।

কেন অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে –

  • সানস্ক্রিন আমাদের ত্বককে ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয়।
  • ত্বকের পিগমেন্টেশন কমায়।

সানস্ক্রিন বাঁচাই ও ব্যবহার করার সময় কিছু টিপস –

  • SPF 30 বা তার বেশি সানস্ক্রিন বেছে নিন।
  • প্রতিদিন ব্যবহার করুন।

ধাপ ৬: ঠোঁটের যত্নে

শীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় আমাদের ঠোঁট, শীতে ঠোঁট খুব দ্রুত ফেটে যায়। ঠোঁটে সাথে সাথে চোখের নিচের অংশ পাতলা হয়ে অনেক বেশি শুষ্ক দেখায়। তাই এই শীতের মৌসুমে লিপ বাম ও আই ক্রিম ব্যবহার করা জরুরি।

ঠোঁটে যত্নে –

  • রাতে ঘুমোতে যাবার আগে গাঢ় লিপ বাম লাগান।
  • সপ্তাহে  ১ থেকে ২ বার এক্সফোলিয়েট করুন।

চোখের যত্নে –

  • চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল কমাতে ও চোখের ত্বক উজ্জ্বল রাখতে আই ক্রিম ব্যবহার করুন।

ধাপ ৭: চোখের যত্নে (আই ক্রিম)

শীতের সময় আমাদের চোখের নিচের অংশ পাতলা হয়ে যায়, রিঙ্কলস বা ফাইন লাইন্স আরও স্পষ্ট হয়ে দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানে দরকার আই ক্রিম। 

কেন আইক্রিম জরুরী?

  • চোখের নিচের ত্বক বেশি নরম হবার কারণের এটি দ্রুত শুকিয়ে যায়, এই ত্বককে সুস্থ রাখতে আই ক্রিম খুব জরুরী।
  • চোখের নিচের ত্বকে কোলাজেন বৃদ্ধি করে, যা ফাইন-লাইন কমায়।
  • চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে।

শীতকালে স্কিন কেয়ারে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলবেন

শীতকালে আমাদের কিছু সাধারণ ভুল যা আমরা করে থাকি, এসব ভুল আমাদের ত্বকের ক্ষতি করতে পারে তাই অবগত হোন এবং এড়িতে চলুন –

  • অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল করা, এতে আমাদের ত্বক অনেক আর্দ্রতা হারায় যা ত্বককে অনেক শুষ্ক করে দেয়।
  • শীতে সানস্ক্রিন ব্যবহার না করা, এতে আমাদের ত্বক UV রশ্মির কারণে অকাল বার্ধ্যকের দেখা দেয়।
  • সপ্তাহে কয়েকবার স্ক্রাব বা খুব বেশি স্ক্রাব করা, এটি আমাদের ত্বকের প্রাকৃতিক ব্যারিয়ার নষ্ট করে।
  • পর্যাপ্ত পানি পান না করা। শীতে আমরা এমনিই কম পানি পান করি কারণ পিপাসা কম লাগে। কম পানি পানে ত্বকে ও শরীরে ডিহাইড্রেশন এর দেখা দিতে পারে।
  • ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার না করা, শীতে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক, না হলে ত্বক অনেক রুক্ষ ও খস খসে হয়ে পড়ে।

শীতকালীন ত্বকের যত্নে হোম রেমেডি টিপস

শীতের শুকনো হাওয়া আমাদের ত্বকের আর্দ্রতা কেড়ে নিয়ে ত্বককে করে তোলে টানটান, খসখসে এবং নিস্তেজ। এ ত্বকের যত্নে যে শুধু দামি দামি পণ্যই দরকার ধারণাটা কিন্তু ভুল, কিছু সহজ উপকরণ দিয়েই আমি আপনি কিছু রেমেডি বানাতে পারেন। এসকল ঘরোয়া উপাদান দিয়েই শীতে আপনার ত্বক থাকে আর্দ্র, মসৃণ আর স্বাস্থ্যকর। 

১) মধু + দই হাইড্রেটিং মাস্ক

উপকারিতা – মধু একটি প্রাকৃতিক আর্দ্রতারোধক যা ত্বকে পানি ধরে রাখে, সাথে দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড মৃদু এক্সফোলিয়েশন করে, রাফনেস কমায়। এই প্যাকটি শুষ্ক, কম্বিনেশন, স্বাভাবিক; সেনসিটিভ স্কিনেও মানায়। 

যেসব উপকরণ প্রয়োজন –

  • টক দই ১ টেবিল চামচ
  • কাঁচা মধু ১ টেবিল চামচ

কীভাবে বানাবেন? (Steps)

  • একটি পরিষ্কার বাটিতে দই ও মধু নিন।
  • মসৃণ পেস্ট না হওয়া পর্যন্ত নেড়ে মেশান।
  • চাইলে ভিটামিন-E যোগ করে আবার মেশান।

কীভাবে ব্যবহার করবেন –

  • ক্লিনজিংয়ের পরে শুকনো মুখে ব্রাশ/আঙুলে লাগান।
  • 12–15 মিনিট রেখে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
  • সপ্তাহে 2–3 বার।

২) অ্যালোভেরা জেল + গ্লিসারিন ব্যারিয়ার রিপেয়ার জেল

উপকারিতা: অ্যালোভেরা সান্ত্বনা দেয়, রেডনেস কমায়; গ্লিসারিন পানি ধরে রাখে—শীতে চমৎকার।

যেসব উপকরণ প্রয়োজন –

  • খাঁটি অ্যালোভেরা জেল ২ টেবিল চামচ
  • গ্লিসারিন ½–১ চা চামচ

কীভাবে বানাবেন? (Steps)

  • সব উপকরণ মিশিয়ে হালকা জেল তৈরি করুন।
  • ঢাকনাযুক্ত ছোট কৌটায় রেখে ৩–৪ দিন ফ্রিজে রাখলে ব্যবহার্য থাকে।

কীভাবে ব্যবহার করবেন –

  • টোনারের পরে পাতলা লেয়ার লাগান, 5 মিনিট পর ময়েশ্চারাইজার দিন।
  • প্রতিদিন ১–২ বার।

৩) কলা + মধু মাস্ক

উপকারিতা: কলার পটাশিয়াম স্কিন নরম করে; শীতে তাৎক্ষণিক ‘প্লাম্প’ লুক দেয়।

যেসব উপকরণ প্রয়োজন –

  • অর্ধেক বা পুরো একটি কলা
  • ১ চা চামচ মধু

কীভাবে বানাবেন? (Steps)

  • সব মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট বানান।

কীভাবে ব্যবহার করবেন –

  • 15 মিনিট রেখে নরম ভেজা কাপড়ে মুছে ফেলুন/পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
  • সপ্তাহে ১ থেকে ২ বার।

৪) শসা + গোলাপজল প্যাক

উপকারিতা: শসা কুলিং ও ডি-পাফিং; গোলাপজল হালকা হাইড্রেশন ও ফ্রেশনেস দেয়—শীতে হিটার/ড্রাই এয়ারের পর স্কিন শান্ত করে।

যেসব উপকরণ প্রয়োজন –

  • ব্লেন্ড করা শসা ২ টেবিল চামচ।
  • ১ টেবিল চামচ খাঁটি গোলাপজল।

কীভাবে বানাবেন? (Steps)

  • ব্লেন্ড করা শসা ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে রস নিন।
  • গোলাপজলের সাথে মিশিয়ে তুলা/শিট মাস্কে ভিজিয়ে নিন।

কীভাবে ব্যবহার করবেন –

  • 10 মিনিট ‘কমপ্রেস’ হিসেবে ধরে রাখুন, তুলে হালকা প্যাট করুন।
  • সপ্তাহে ৩–৪ বার/প্রয়োজনে।

৫) ব্রাউন সুগার + অলিভ/বাদাম তেল স্ক্রাবার

উপকারিতা: মৃত চামড়া উঠিয়ে ঠোঁট মসৃণ করে; তেল নরমতা দেয়।

যেসব উপকরণ প্রয়োজন –

  • ব্রাউন সুগার ১ চা চামচ
  • অলিভ/বাদাম তেল ½ চা চামচ

কীভাবে বানাবেন? (Steps)

  • সব মিশিয়ে পেস্ট বানান।
  • ঠোঁটে 30–40 সেকেন্ড খুব হালকা ঘষে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুছে ফেলুন।

বাংলাদেশে সেরা শীতকালীন স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট

(সাধারণ ক্যাটেগরি আকারে সাজেশন দেওয়া হল)

বাংলাদেশে সেরা শীতকালীন স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট

  • ক্লিনজার
  • টোনার
  • ময়েশ্চারাইজার
  • লিপ কেয়ার
  • হাইড্রেটিং মাস্ক

উপসংহার

শীতকালে ত্বকের চাহিদা বদলে যায়, তাই স্কিনকেয়ারেও দরকার কিছু পরিবর্তন। সঠিক শীতকালে স্কিন কেয়ার রুটিন  মানলে ত্বক থাকবে নরম, উজ্জ্বল ও হাইড্রেটেড। শীতকালে ত্বক ময়েশ্চারাইজ রাখা, জেন্টাল ক্লিনজার ব্যবহার, সানস্ক্রিন লাগানো, এই কয়েকটি নিয়ম মানলেই আপনার শুষ্ক ত্বক ফিরে পাবে নতুন প্রাণ।

Table of Contents

Index